ইহা বিয়ানীবাজার উপজেলাধীন চারখাই ইউনিয়নের, নাটেশ্বর গ্রামে অবস্থিত। |
পাহাড় সমান প্রতিকুলতাকে অতিক্রম করে এই বিদ্যালয়টির যাত্রা শুরু হয়। ১৯৬১ সালে নাটেশ্বর গ্রামের প্রবীন মুরবিবগন গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের উদ্বোগ গ্রহন করেন। তৎকালীন সিলেট সদরের শিক্ষা অফিসার জনাব কে.বি. হায়দার সাহেবের সর্বাত্নক সহযোগিতায় ঐ সালেই অর্থাৎ ১৯৬১ সালে নাটেশ্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গুড়াপত্তন হয়। স্কুলটি প্রতিষ্ঠালগ্নে স্কুলের নিজস্ব কোন ভূমি ছিল না। বিভিন্ন বাড়ীর বাংলোঘরে স্কুল পরিচালিত হত। ১৯৮০ সালে নাটেশ্বর গ্রাম নিবাসী প্রবীন আইনজীবি ও শিক্ষাবিদ জনাব ছরফরাজ উদ্দিন চৌধুরী স্কুলের জন্য ৩২ শতক জমি বিদ্যালয়ের নামে দান করেন। এই জায়গার উপর বিদ্যালয়ের অস্থায়ী ভবন নির্মান করেন এবং সেখানে স্কুল পরিচালিত হয়। পরবর্তী ১৯৮৫ সালে ২নং চারখাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব আব্দুল মুহিত চৌধুরী অত্র গ্রামের সন্তান বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের সহযোগীতায় পাকা স্কুল ঘর নির্মান করেন। ১৯৯৭-১৯৯৮ সালে এ.ডি.বি (২য় পর্যায়) প্রকল্পে বিদ্যালয়টি পূনঃ নির্মান করা হয়। ১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়করন করা হয়। বিদ্যালয়ের কক্ষ সংখ্যা ৩ (তিন), অফিসরুম ১ (এক) টি। শিক্ষক সংখ্যা ৩ (তিন) জন। ছাত্র সংখ্যা ১২৮ জন। সূচনালগ্ন থেকেই আজ পর্যন্ত শিক্ষাক্ষেত্রে বিদ্যালয়টি অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। এই বিদ্যালয়ে অনেক শিক্ষার্থী দেশে-বিদেশে বহু উচ্চ পর্যায়ের কাজে নিয়োজিত আছেন। |
শ্রেণী | ছাত্র-ছাত্রী |
১ম | ৪৩ |
২য় | ২৮ |
৩য় | ২৮ |
৪র্থ | ১৬ |
৫ম | ১৩ |
মোট | ১২৮ |
ক্রমিক নং | নাম | পদবী |
১ | আব্দুল মুহিত চৌধুরী | সভাপতি |
২ | মইন উদ্দিন চৌধুরী | সহ-সভাপতি |
৩ | ফাতেমা বেগম চৌধুরী | সদস্য সচিব |
৪ | আব্দুল জলিল চৌধুরী | জমিদাতা |
৫ | মাকছুরা বেগম | শিক্ষক সদস্য |
৬ | আপ্তাব উদ্দিন চৌধুরী | বিদ্যুৎসাহী পুরুষ |
৭ | আতেকা বেগম | বিদ্যুৎসাহী মহিলা |
৮ | জাফরিন বেগম চৌধুরী | মেধাবী ছাত্রাভিভাবক |
৯ | আয়ারুন বেগম | ছাত্রাভিভাবক |
১০ | রহিমা বেগম | ছাত্রাভিভাবক |
১১ | মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ | উচ্চ বিদ্যালয় শিক্ষক |
১২ | সবিতা রানী দে | ওয়ার্ড সদস্য |
সাল | পাশের হার |
২০০৭ | ২৫% |
২০০৮ | ২২% |
২০০৯ | ৪২% |
২০১০ | ৮৫% |
২০১১ | ১০০% |
উপবৃত্তি মোট পরিবার ৫৪ একক ২৮, একাধিক ২৬ |
পড়াশুনা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রীরা অনেক অবদান রেখেছে, বৃত্তি পেয়েছে। খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় ও অনেক সাফল্য অর্জন করেছে। |
ভবিষ্যৎতে বিদ্যালয়টি আরও গৌরব অর্জন করবে বলে আমরা আশাবাদী। |
বিদ্যালয়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ ও সুগম
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস